ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন গতকাল বুধবার পার্লামেন্টে বলেছেন,
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের উচিত লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাস ছেড়ে যাওয়া এবং তাঁর
‘করুণ কাহিনির’ ইতি টানা। খবর এএফপির।
আলোড়ন তোলা ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাসাঞ্জ তিন বছরের বেশি সময় ধরে লন্ডনে ওই দূতাবাসে অবস্থান করছেন। সুইডেনে ধর্ষণের একটি অভিযোগ থাকায় সে দেশে প্রত্যর্পণ এড়াতে তিনি সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পাঁচ লাখের বেশি গোপন নথিপত্র ফাঁস করেছেন অ্যাসাঞ্জ। তাঁর ভয়, সুইডেনের কর্তৃপক্ষ তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে পারে।
জাতিসংঘের একটি প্যানেল গত সপ্তাহে এক প্রতিবেদনে বলেছে, গোপনীয়তাবিরোধী আন্দোলনের কর্মী অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্য ও সুইডেন স্বেচ্ছাচারমূলকভাবে আটকে রেখেছে। এ ব্যাপারে ডেভিড ক্যামেরন গতকাল হাউস অব কমনসে বলেন, তিনি একে হাস্যকর সিদ্ধান্ত মনে করেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। তিনি নিজেকে দূতাবাসে বন্দী রেখে দাবি করছেন, তাঁকে আটক করা হয়েছে। তাঁর এখন সেখান থেকে বেরিয়ে এসে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার মুখোমুখি হওয়া উচিত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে সুইডেনে, যে দেশ ন্যায়বিচারের জন্য সুপরিচিত।
সুইডেনের একজন প্রসিকিউটর গত মঙ্গলবার বলেন, জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদন সত্ত্বেও তিনি অ্যাসাঞ্জকে ইকুয়েডরের দূতাবাসের ভেতরে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান।
আলোড়ন তোলা ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাসাঞ্জ তিন বছরের বেশি সময় ধরে লন্ডনে ওই দূতাবাসে অবস্থান করছেন। সুইডেনে ধর্ষণের একটি অভিযোগ থাকায় সে দেশে প্রত্যর্পণ এড়াতে তিনি সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পাঁচ লাখের বেশি গোপন নথিপত্র ফাঁস করেছেন অ্যাসাঞ্জ। তাঁর ভয়, সুইডেনের কর্তৃপক্ষ তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে পারে।
জাতিসংঘের একটি প্যানেল গত সপ্তাহে এক প্রতিবেদনে বলেছে, গোপনীয়তাবিরোধী আন্দোলনের কর্মী অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্য ও সুইডেন স্বেচ্ছাচারমূলকভাবে আটকে রেখেছে। এ ব্যাপারে ডেভিড ক্যামেরন গতকাল হাউস অব কমনসে বলেন, তিনি একে হাস্যকর সিদ্ধান্ত মনে করেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। তিনি নিজেকে দূতাবাসে বন্দী রেখে দাবি করছেন, তাঁকে আটক করা হয়েছে। তাঁর এখন সেখান থেকে বেরিয়ে এসে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার মুখোমুখি হওয়া উচিত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে সুইডেনে, যে দেশ ন্যায়বিচারের জন্য সুপরিচিত।
সুইডেনের একজন প্রসিকিউটর গত মঙ্গলবার বলেন, জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদন সত্ত্বেও তিনি অ্যাসাঞ্জকে ইকুয়েডরের দূতাবাসের ভেতরে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান।